১। ইঞ্জিনে লুব্রিকেন্টের পরিমাণ বেড়ে গেলে কি বুঝা যায়?
উত্তরঃ Automobile engineer viva questions and answers- ওয়েল লিকেজ হবে।
- ইঞ্জিন ওয়েল থেকে পোড়া পোড়া গন্ধ আসবে।
- ইঞ্জিন থেকে ধোয়া আসবে।
- এগজাস্ট টেইল পাইপ দিয়ে ধোয়া আসবে।
- ইঞ্জিন অসাভাবিক শব্দ করবে।
২। 5W50.20W50 x 10W 4/0 এর মধ্যে গরম আবহাওয়ায় কোনটা বেশী উপযোগী? এগুলোর মধ্যে পার্থক্য কি?
উত্তরঃ
- 5W20 হচ্ছে একটি কমন ইঞ্জিন ওয়েল যা ঠান্ডা আবহাওয়ার জন্য উপযোগী। এটি কম টেম্পেরেচারেও খুব ভাল প্রবাহ এর ক্ষমতা রাখে । এখানে W দ্বারা ভিসকোসিটি রেটিং বোঝানো হয়। এবং 5W এটা দিয়ে বোঝানো হচ্ছে এটা শীত কালে -৩৫ ডিগ্রিতেও উপোযগী।
- 20W50 এটি বড় এবং ছোট ডিজেল ইঞ্জিন, গ্যাসোলিন ইঞ্জিন এর জন্য উপযোগী, এছাড়াও মোটর সাইকেল এবং এভিয়েশন ইঞ্জিন এর জন্যও উপযোগী। এটি এয়ার এবং লিকুইড কুলিং ইঞ্জিনের জন্যও উপযোগী।
৩। ATF কি পাওয়ার স্টিয়ারিং ফ্লুইড বা গিয়ার অয়েল হিসেবে ব্যবহার করা যায়?
উত্তরঃ ব্যবহার করা যায়। Automobile engineering viva questions and answers
৪। ফ্লাশিং অয়েল কোন ইঞ্জিনের জন্য উপযোগী নতুন না পুরাতন?
উত্তরঃ পুরাতন ইঞ্জিন।
৫। সিনথেটিক ইঞ্জিন অয়েল এর সাথে কি অয়েল ট্রিটমেন্ট করা দরকার?
উত্তরঃ হ্যা সিনথেটিক ইঞ্জিন অয়েল এর সাথে অয়েল ট্রিটমেন্ট করা দরকার কারন এটা
ইঞ্জিন নষ্ট হয়ে যাওয়া থেকে বাচায়, ওয়েল কঞ্জামশন কমায়, ব্রেকডাউন কমায়, ওয়েল এর ভিস্কোসিটি স্থিতীশিল করে এছাড়াও কম্রেশন লস কমায়।
৬। অয়েল ট্রিট্মেন্ট এর কাজ কি? What is oil treatment
উত্তরঃ
- পুরাতন ইঞ্জিনে লিকেজ ব্লক করে দেয়।
- ইঞ্জিন কম্পনেন্টস এর ক্ষয় কমায়।
- ইঞ্জিনের কম্পনেন্টস এর ভঙ্ঘুরতা কমায়।
- ওয়েল এর পরিচ্ছন্নতা বাড়ায়।
- ভিসকোসিটির উন্নয়ন করে।
৭। ইঞ্জিন ওয়েল এডিটিভস কি ক্ষতিকর ইঞ্জিনের জন্য?
উত্তরঃ না। ইঞ্জিন ওয়েল ইঞ্জিনের জন্য ভাল। ইঞ্জিনের সুরক্ষার জন্য ইঞ্জিন ওয়েল এডিটিভস অত্যান্ত দরকারী।
৮। কত দিন/কত কিলমিটার চলার পরে ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন করা উচিৎ?
উত্তরঃ
- কেউ কেউ অনুমোদন করে থাকে ৪৫০০ কি.মি চলার পরে পরিবর্তন করা দরকার।
- এছাড়া আবার অনেকেই ৫,০০০ থেকে ৭,৫০০ কি.মি এও পরিবর্তনের জন্য বলে থাকে।
- তবে অনেকেই আবার গ্যাসোলিন ইঞ্জিনের জন্য ১০,০০০ থেকে ১৫,০০০ কি.মি অনুমোদন দিয়ে থাকে।
৯। ইঞ্জিন অয়েল চেক করতে হয় গাড়ী চালু না বন্ধ করা অবস্থায়?
উত্তরঃ গাড়ি বন্ধ অবস্থায় ইঞ্জিন ওয়েল চেক করতে হয়।
৯। ATF চেক করতে হয় চালু না বন্ধ করা অবস্থায়?
উত্তরঃ প্রথমত ইঞ্জিন রানিং রাখতে হবে এবং ঢাকনা খুলে ফেলতে হবে এবং কার অবশ্যই রানিং উষ্ণ রাখতে হবে যখন ট্রান্সমিশন ফ্লইড চেক করতে হবে।গরম অথবা ইঞ্জিন রানিং অবস্থায় চেক করার কারন হচ্ছে ঠান্ডায় ফ্লইড কমে যায় এবং গরম হলে এটা বেড়ে যায়। তাই ইঞ্জিন রানিং বা গরম অবস্থায় চেক দিলে সঠিক লেভেল পাওয়া যায়।
১০। ফুয়েল ট্রিটমেন্ট ও অকটেন বুষ্টার এর কাজ কি? Fuel treatment
উত্তরঃ ফুয়েল ট্রিটমেন্ট এর জন্য গ্যাসোলিন ট্যাংকে ফুয়েল এডিটিভস যুক্ত করা হয় যা কার্বন বিল্ড আপ হতে দেয় না এবং ফুয়েল সিস্টেমের বিভিন্ন পার্টস পরিস্কার রাখে যেমন ফুয়েল ইঞ্জেক্টর।
অক্টেন বুষ্টার ইঞ্জিনের জন্য খারাপ হবে না যদি ব্যবহার করা যায়। অক্টেন বুস্টার ব্যবহারে এটা ইঞ্জিনকে নষ্ট হতে দেয় না তাই এটা ব্যবহার নিরাপদ। অক্টেন এর পরিমান বাড়ালে ইঞ্জিনে অল্প সময়ে স্পার্ক ঘটায় যা শুধুমাত্র বেশি শক্তিই দেয় না বরং এটা ফুয়েল এর মাইলেজ বাড়ায়।
১২। গাড়িতে কোন কোন ফ্লইড চেক দিতে হয়?
- ইঞ্জিন ওয়েল
- কুল্যন্ট
- পাওয়ার স্টিয়ারিং ফ্লইড
- ট্রান্সমিশন ফ্লইড
- ব্রেক ফ্লইড
- উইনশিল্ড ওয়াশার ফ্লইড
উত্তরঃ না। তবে এরা একই টাইপের ফ্লইড।
১৪। গাড়ীর ফ্লইড কখন চেক দিতে হয়?
উত্তরঃ গাড়ীর ফ্লইড মাসে অন্তত একবার চেক দিতে হয় এর লেভেল এবং কতটুকু পরিস্কার তা জানার জন্য।
১৫। কম ট্রান্সমিশন ফ্লইড বোঝার উপায় কি কি?
উত্তরঃ
উত্তরঃ যদি আপনার ম্যনুয়াল ট্রান্সমিশন হয় তবে ম্যনুফ্যকচারার রা ৩০,০০০ হাজার থেকে ৬০,০০০ মাইলে পরিবর্তন করতে বলে। এবং যদি অটোমেটিক ট্রান্সমিশন হয় রেঞ্জ তবে এটার রেঞ্জ ৬০,০০০ থেকে ১০০,০০০ মাইল এ করা হয়।
১৭। ATF এবং পাওয়ার স্টিয়ারিং ফ্লইড মিক্স করে চালানো যায়?
উত্তরঃ সাধারনত হ্য। পাওয়ার স্টিয়ারিং এর জায়গায় ATF ব্যবহার করা যায়। পাওয়ার স্টিয়ারিং ফ্লইড এবং ATF উভয়ই হাইড্রোলিক ফ্লইড।
১৮। ইঞ্জিন ওয়েল এবং ট্রান্সমিশন ওয়েল এর পার্থক্য?
উত্তরঃ ইঞ্জিন ওয়েল হচ্ছে প্রাইমারী লুব্রিকেন্ট এবং ট্রান্সমিশন ফ্লইড হচ্ছে হাইড্রোলিক ফ্লইড। যদিও এই দুইটাই প্রাই একই লিকুইড। এদের আলাদা আলাদা গুনাগুন এবং আলাদা আলাদা কাজে ব্যবহার হয়।
১৬। কম্প্রেশন বেশি ডিজেল না পেট্রোল ইঞ্জিনে?
উত্তরঃ ডিজেল ইঞ্জিনের কম্প্রেশন বেশি।
১৭। ABS অর্থ কি?
উত্তরঃ Anti Braking system
১৮। Horse power কি?
উত্তরঃ Horsepower হচ্ছে এক প্রকার শক্তির একক যা ইঞ্জিন তৈরি করে। এটা শক্তির একক হিসেবে ব্যবহার হয়। 1 HP = 746 Watt.
১৯। হিটার প্লাগ ভিজেল গাড়ীতে কেন ব্যবহার করা হয়?
উত্তরঃ ডিজেল ইঞ্জিনের হিটার প্লাগ ডিজেল ইঞ্জিন স্টারটিং এর জন্য ব্যবহার হয়।
১৮। ইঞ্জিন ওভার হিটিং এর কারণ কি কি?
- ওয়ার্নিং লাইট
- ট্রান্সমিশন ওভারহিটিং
- ট্রান্সমিশন ফ্লইড লিকেজ
- অনাকাংখিত নয়েজ
- ট্রান্সমিশন স্লিপিং সমস্য
উত্তরঃ যদি আপনার ম্যনুয়াল ট্রান্সমিশন হয় তবে ম্যনুফ্যকচারার রা ৩০,০০০ হাজার থেকে ৬০,০০০ মাইলে পরিবর্তন করতে বলে। এবং যদি অটোমেটিক ট্রান্সমিশন হয় রেঞ্জ তবে এটার রেঞ্জ ৬০,০০০ থেকে ১০০,০০০ মাইল এ করা হয়।
১৭। ATF এবং পাওয়ার স্টিয়ারিং ফ্লইড মিক্স করে চালানো যায়?
উত্তরঃ সাধারনত হ্য। পাওয়ার স্টিয়ারিং এর জায়গায় ATF ব্যবহার করা যায়। পাওয়ার স্টিয়ারিং ফ্লইড এবং ATF উভয়ই হাইড্রোলিক ফ্লইড।
১৮। ইঞ্জিন ওয়েল এবং ট্রান্সমিশন ওয়েল এর পার্থক্য?
উত্তরঃ ইঞ্জিন ওয়েল হচ্ছে প্রাইমারী লুব্রিকেন্ট এবং ট্রান্সমিশন ফ্লইড হচ্ছে হাইড্রোলিক ফ্লইড। যদিও এই দুইটাই প্রাই একই লিকুইড। এদের আলাদা আলাদা গুনাগুন এবং আলাদা আলাদা কাজে ব্যবহার হয়।
১৬। কম্প্রেশন বেশি ডিজেল না পেট্রোল ইঞ্জিনে?
উত্তরঃ ডিজেল ইঞ্জিনের কম্প্রেশন বেশি।
১৭। ABS অর্থ কি?
উত্তরঃ Anti Braking system
১৮। Horse power কি?
উত্তরঃ Horsepower হচ্ছে এক প্রকার শক্তির একক যা ইঞ্জিন তৈরি করে। এটা শক্তির একক হিসেবে ব্যবহার হয়। 1 HP = 746 Watt.
১৯। হিটার প্লাগ ভিজেল গাড়ীতে কেন ব্যবহার করা হয়?
উত্তরঃ ডিজেল ইঞ্জিনের হিটার প্লাগ ডিজেল ইঞ্জিন স্টারটিং এর জন্য ব্যবহার হয়।
১৮। ইঞ্জিন ওভার হিটিং এর কারণ কি কি?
- কুল্যান্ট কমে গেলে অথবা না থাকলে
- কুলিং সিস্টেম লিক থাকলে
- ওয়াটার পাম্প ভেংগে গেলে
- রেডিয়েটর প্রবলেম থাকলে
- ইঞ্জিন ওয়েল কম থাকলে
- থার্মোস্ট্যট প্রবলেম থাকলে
- বেল্ট এবং হুস পাইপ প্রবলেম থাকলে
Post a Comment