মিলিং অপারেশন এর মাধ্যমে ধাতুর উপরিতলে একটি ঘূর্ণনায়মান কাটার ঘুরতে ঘুরতে সামনের দিকে অগ্রসর হয় এবং ধাতু অপসারণ করে । অথবা যে মেশিনের সাহায্যে মিলিং অপারেশন করা হয় তাকে মিলিং মেশিন বলে।
মিলিং
মেশিনের ইতিহাস
1664 সালের প্রথম দিকে, ব্রিটিশ বিজ্ঞানী হুকার কাটানোর জন্য একটি মেশিন
তৈরি করার জন্য বৃত্তাকার
কাটার ঘোরানোর উপর নির্ভর করতেন,
যা একটি আদিম মিলিং
মেশিন হিসেবে বিবেচিত হতে পারে, কিন্তু
সেই সময়ে সমাজের উত্সাহীভাবে প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি। 1940-এর দশকে Pratt তথাকথিত
লিঙ্কন মিলিং মেশিন ডিজাইন করেছেন। অবশ্যই, মেশিন উত্পাদন মধ্যে মিলিং মেশিনের অবস্থা বাস্তব প্রতিষ্ঠা হতে হবে আমেরিকান
হুইটনি।
প্রথম
সাধারণ মিলিং মেশিন (হুইটনি, 1818) 1818 সালে, হুইটনি বিশ্বের প্রথম সাধারণ মিলিং মেশিন তৈরি করে, কিন্তু
মিলিং মেশিনের পেটেন্ট ছিল ব্রিটিশ বোডার
(একটি ডেলিভারি ডিভাইসের সাথে একটি গেন্টরি)। পরিকল্পনাকারীর আবিষ্কর্তা)
1839 সালে প্রথমবারের মত জয়ী হয়েছিল।
মিলিং মেশিনের উচ্চ উত্পাদন খরচের
কারণে, এমন অনেক লোক
ছিল না যারা আগ্রহী
ছিল।
মিলিং
মেশিনের প্রকারভেদ
আকার
অনুসারে মিলিং মেশিন চার প্রকার। যথা :
- কলাম এবং নীট টাইপ মিলিং মেশিন,
- প্লেনার টাইপ মিলিং মেশিন,
- ফিক্মড বেড টাইপ মিলিং মেশিন,
- স্পেচিয়াল টাইপ মিলিং মেশিন।
মিলিং
মেশিনের কম্পনেন্ট এবং এদের কাজ
কলাম - কলাম প্রায়ই ভিত্তির সাথে অবিচ্ছেদ্য
ভাবে ঢালাই করে তৈরি করা হয়। কলামের যে পার্শ্বে
নী উঠানামা করবে সে পাশ্বে মেশিনিং করে নিতে হয়।
স্যাডেল- স্যাডল দ্বারা টেবিলকে আড়াআড়ি গতি দেওয়া
যায়।
ফিড মেকানিজম- কার্যবস্তুকে কত গভীরে কাটা হবে সেটা
নিয়ন্ত্রণ করাই ফিড মেকানিজম কাজ করে।
টেবিল - ভাইসকে ধরে রাখে এবং কার্যবস্তুকে চালনা
করে।
ভাইস – এটি বিনিন্ন জবকে ধরে রেখে কাটিং টুলের
সাহায্যে সেটাকে কাটতে সহযোগিতা করে।
স্পিন্ডল- এটি এক প্রকার ঘুরন্ত অংশ যেটা কাটিং
টুলকে ধরে রাখতে এবং কাটিং টুল পরিচালনা করতে ব্যবহার হয়।
আরবর- আরবর একটি সুক্ষ মেশিনিং টুল। কাটিং
প্রক্রিয়া চলাকালীন এটা গুরুত্তপুর্ন দ্বায়িত্ব পালন করে যেটা ঘুর্নায়মান গতি এবং টর্ক
স্পিন্ডল থেকে কাটিং টুলে স্থানান্তর করে।
অর্থাৎ পুরো কাটিং ইউনিট এর কম্বো ইউনিট এটি।
ইলিভেটিং
স্ক্রু- এটি নি কে হ্যান্ড
পাওয়ারের মাধ্যেমে আপ ডাউন করে এডজাস্ট করতে ব্যবহার করা হয়।
বেজ – এটার উপরে মেশিন এর সমস্থ প্রকার টুলস,
গাইড ভাইস এগুলা স্থাপিত থাকে। এটা সম্পুর্ন মেশিনকে শক্তভাবে গ্রাউন্ডের সাথে ধরে
রাখে।
নি- যেটা ওয়ার্কপাইসকে ভার্টিক্যল অথবা আপ
ডাউন মুভমেন্ট নিয়ন্ত্রন করতে ব্যবহার হয় এবং যেটা মেশিনের বেজ এ অবস্থিত থাকে।
মিলিং মেশিনে
সাধারনত যে যে সমস্য হয়
- গিয়ারে সমস্যা হয়,
- আরবারে সমস্যা হয়,
- অতিরিক্ত পেসার পড়লে বাটালি ভেঙ্গে যায়,
মিলিং মেশিন
দিয়ে যে যে ধরনের কাজ করা যায়
- ড্রিলিং
- রিমিং
- গিয়ার মিলিং
- স্পাইরাল মিলিং
- তল মেশিনিং
Post a Comment